One of the earliest presentation made in Bangla to a group of school students in Nabadwip in the year 2000. The original Powerpoint presentation is no more usable because the fonts used are not available any more. However the screen shots have been preserved here.
Introduction to graph of class 8th students. Find a new easy way to understand graph, histogram, double-bar graph, pie-chart etc....This ppt could lead to u a better picture of maths
মূলভাবঃ
মৃত্যুপথযাত্রী অনেক রোগীর চিকিৎসায় সম্ভাব্য সমস্ত পরিচিত চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগের পরও যখন রোগীকে সুস্থ্য করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে, তখন ঐসমস্ত রোগীর রোগের বৈজ্ঞানিক কারন অনুসন্ধানের জন্য রক্তে আমাদের শরীরেরই নিজস্ব একটি জীবনরহ্মাকারী প্রোটিন, alpha-2-macroglobulin (A2M, যেটাকে বলা হয়- broad spectrum protease inhibitor) এর পরিমান পরীক্ষা করানোর জন্য এই প্রকাশনায় বিশেষভাবে পরামর্শ দেওয়া হলো৷ এর মাধ্যমে হয়তো অনেক রোগের অজানা কারন অথবা ঐ রোগের নতুন কোন তথ্য উদ্ঘাটন করা সম্ভব৷
রক্ত পরীক্ষার ফলাফলে রক্তে A2M এর পরিমান যদি স্বাভাবিক পরিমান (1-2 mg/ml) এর থেকে কম থাকে তখন অসুখের নানাবিধ কারনসমুহের মধ্যে শক্তিশালি এক ধরনের ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ, protease(s), (একটি enzyme), এর বিষক্রিয়ার সম্পৃক্ততা বিশেষভাবে অনুমান করা যেতে পারে৷ কারন শরীর থেকে এই বিষাক্ত protease কে সরানোর প্রধান উপাদানটিই হলো - একটি প্রোটিন, A2M৷ এর অভাবেই protease এর অবাধ বিষক্রিয়ার সুযোগ তৈরী হয় এবং শরীরের একটির পর একটি প্রতিরোধক ক্ষমতার অবনতির সুত্রপাত ঘটে যা একসময় কঠিন অসুখের দিকে ঠেলে দেয়৷ তাই ঐসময় শরীরের কমে যাওয়া A2M কে একটি সহজ পদ্ধতির (A2M-ShopAnn Systems) মাধ্যমে আবার শরীরে ফিরিয়ে দিতে পারলেই অসংখ্য রোগের প্রতিরোধ অথবা যেকোন অসুখের শুরুতেই বাধা দেওয়া সম্ভব৷
এই জীবনরহ্মাকারী নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি “A2M-ShopAnn Systems” - চিকিৎসাবিজ্ঞানে নতুন এক দিগন্ত উন্মোচন করে দিতে পারে৷
শব্দ উচ্চারণের লিখিতরূপ হলো বানান তবে শব্দের উচ্চারণ ও লিখিতরূপ এক নাও হতে পারে। যেমন: অণু (ওনু,) কবি (কোবি), বধূ (বোধু), স্বাগতম (শাগোতোম), পদ্ম (পদদো), আত্মা (আৎতা), সমাস (শমাশ) ইত্যাদি। তবে প্রায় নির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমেই এমনটি হয়ে থাকে। বর্ণানুসারে যদি বানান করতে যাই তাহলে বানান বিপর্যয় হবে। যেমন: পদ্ম, পদ্মা, আৎমা ইত্যাদি। যার ঠোঁট, দাঁত, তালু, জিভ, নাক, কণ্ঠ, ফুসফুস স্বাভাবিক নয় সে শুদ্ধ উচ্চারণ করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু যার এগুলো স্বাভাবিক যে সফলভাবে উচ্চারণ করতে পারে। শব্দের উৎপত্তিগত কারণে শব্দের বানান ও উচ্চারণ এক নাও থাকতে পারে। শব্দ বানাতে প্রয়োজন হয় বর্ণ ও বর্ণচিহ্ন আর উচ্চারণে প্রয়োজন হয় ধ্বনি। ধ্বনি উচ্চারণে প্রয়োজন হয় বাগযন্ত্র। যাদের বাগযন্ত্র অর্থাৎ ঠোঁট, দাঁত, তালু, জিভ, নাক, কণ্ঠ, ফুসফুস স্বাভাবিক নয় তারাও শুদ্ধ উচ্চারণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। আবার বাগযন্ত্র স্বাভাবিক থাকলেও অনেকে শুদ্ধ উচ্চারণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। কারণ তারা উচ্চারণ সম্পর্কে সচেতন নয়। একজন বাঙালি যে দেশপ্রেমিক তার প্রথম ও প্রধান প্রমাণ সে বাংলা শব্দের অর্থ জানে প্রমিত বানান জানে এবং শুদ্ধ উচ্চারণ করতে পারে। তাই খাঁটি বাঙালি হতে হলে এসব ব্যর্থতা দূরে ঠেলে সফলতা অর্জন করতে হয়। আর সফলতা পেতে আজ আর প্রাণ দিতে হবে না। শুধু নিচের নিয়মগুলো সচেতনভাবে জেনে রাখতে হবে।
উচ্চারণযন্ত্র
বাংলা বানানের শুদ্ধতা নিয়ে আমাদের আশংকার শেষ নেই। অনেকেই মনে করে থাকেন শুদ্ধ বানানে বাংলা লেখা হয়তো অসম্ভবপর ব্যাপার। কয়জন অভিমত ব্যক্ত করে থাকেন বাংলা বানান নাকি ভীষণ কঠিন, এসব বানান আয়ত্তে আনা নাকি অতিশয় শক্ত কাজ। ইংরেজি ভাষা নাকি তাদের কাছে পানির মতো সোজা। কথাগুলো কী আসলেই সঠিক? মোটেও না। বাংলা বানানের নিয়ম কানুন নিয়ে আমাদের মাঝে রয়েছে অযথা নানা প্রকারের বিড়ম্বনা। তবে আমার ধারণা অবহেলা করে আমরা অশুদ্ধ বানান নিজের মাতৃভাষাকে লিখে থাকি পরে যখন জানতে পারি তখন লজ্জায় মাথা হেট হয়ে যায় এবং মনে মনে ভাবতে থাকি বাংলা ভাষা খুব কঠিন ভাষা। আসলে ছোট বেলা থেকে মাতৃভাষাকে শুদ্ধরূপে লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে এমনটি হওয়ার কথা নয়। তাই ‘সহজ বাংলা বানান’ নামক এ ই-বুক প্রকাশের মূল উদ্দেশ্য :
১. সহজভাবে নির্ভুল বানান শেখনো।
২. বাক্য ও শব্দে ভুল প্রয়োগ শনাক্ত করে শুদ্ধভাবে ভাষা ব্যবহার করা।
প্রকৃতপক্ষে নিজের মাতৃভাষাকে শুদ্ধভাবে লিখতে বা প্রকাশ করতে হলে তা সঠিকভাবে চর্চা করা অত্যাবশ্যক। মায়ের ভাষাকে ভক্তি শ্রদ্ধা করতে হলে সবার আগে দরকার এ ভাষাকে শুদ্ধভাবে বলা ও লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা। আমাদের ভাষার প্রধান শত্রু আমরা নিজেরাই কারণ না জেনে বানানের প্রয়োগ করে আমরা ভুল পথে ছুটে চলি। আমাদের বড় দুর্ভাগ্য যে, আমরা নিজের ভাষাকে নির্ভুলভাবে লেখা