https://www.youtube.com/watch?v=mSgsuphgLo4
3 Signs of a Foolish Person
বোকা লোকের ৩টি লক্ষণ, যে তিনটি লক্ষন দেখে বুঝবেন লোকটি বোকা
https://www.youtube.com/watch?v=mSgsuphgLo4
3 Signs of a Foolish Person
সেইম এ্যাকশন নেই কিন্তু রেজাল্ট আলাদা আশা করি। একই কাজ বার বার করি, কিন্তু আশা করি রেজাল্ট আলাদা হবে।
যা করবো, তাই হবে, এটা আমরা বুঝতে পারি না । একবার করলাম, ফেইল হলাম কিন্তু এটা নিয়ে চিন্তা করি না, কেনো ফেইল হচ্ছি, একই কাজ একইভাবে বার বার করতে থাকি
হ্যাবিট চেঞ্জ করতে হবে ।
ইল্যুইশন এর ভেতর থাকে।
অ্যাকশন তো নিচ্ছি, খুব পরিশ্রম করছি, কিন্তু সঠিক ভাবে নিচ্ছি না।
কিছু লোক প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পজিটিভ, খুব তাড়াতাড়ি পজিটিভ হয়ে যায়
ধরেন, স্বাস্থ্য সচেতন হলেন, আজই জীমে গেলেন, ৫০ কেজি তুলে নিলেন, ৫ বছরের জন্য বিছানায়
অ্যাকশন সঠিক ডিরেকশনে নাই, কেনো সঠিক ডিরেকশনে নাই, কারণ আমরা এ্যারোগেন্ট
আমাকে বোঝাতে এসো না, আমি এসব জানি, বুঝি
দ্বিতীয় সাইন হচ্ছে, যেখানে মস্তিষ্ক খোলা রাখা দরকার সেখানে আমরা বন্ধ করি। ইগোর কারণে
যেখানে আমাদের শেখার দরকার, সেখানে আমরা বলে দেই আমি জানি
একটা হচ্ছে রিয়েলিটি, আরেকটা হচ্ছে বিলিভ/আপনার বিশ্বাস
আপনি মনে করছেন যে আপনি সঠিক রাস্তায় আছে, নাকি আপনি আসলেই সঠিক রাস্তায় আছেন ?
আর কেউ যদি আপনাকে সঠিক রাস্তা দেখায় আপনি আপনার ইগোর কারণে সেটা গ্রহণ করেন না।
এ আমাকে কি শিখাবে, একি আমার থেকে বেশি জানে ?
আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা আমাদের ষ্ট্রেন্থ কে আমাদের দুর্বলতা মনে করি
আমি কিছু জানিনা, এটা আমার ষ্ট্রেন্থ নাকি উইকনেস ?
এটা আমার ষ্ট্রেন্থ/ শক্তি
আপনি পৃথিবীর কতটুকু জানেন ? খুবই কম। আর যা জানেন তা কি কেউ আপনার কাছ থেকে নিয়ে যেতে পারবে ?
মস্তিষ্ক খোলা নাই নতুন কিছু নেয়ার জন্য
এবার আসুন
মস্তিষ্ক খোলা রাখা, কারণ মস্তিষ্ক খোলা রাখলে ব্রেইন বের হয়ে যাবে ?
সেলফ কন্ট্রোল থাকতে হবে
মস্তিষ্ক খোলা রাখা মানেই কি সবই গ্রহণ করবো ?
যা পেলাম তাই খেয়ে নিলাম, এটা কি ঠিক ?
কেউ কিছু বলে সাথে সাথে মেনে নেয়, নিজের বিচার বুদ্ধি দিয়ে
কারণ যদি না মানে তবে তার মাথা খাটাতে হবে না ?
এফোর্ট দিতে চায় না , লেজি
তারা মানসিকভাবে অলস, নিজের ব্রেইনকে কাজে লাগাতে চায় না
সারা জীবন কাদে, যে অমুক আমাকে বোকা বানিয়েছে, কেউ কাউকে বোকা বানায় কিভাবে
অন্ধভাবে বিশ্বাস করা
না খোলা রাখা ঠিক, না বন্ধ রাখা ঠিক
যেখানে শিখার সেখানে বলি আমি এটা জানি। এটাই অহংকার
আজ যে অহংকারে আপনার পা মাটিতে পড়ছে না, কাল সে পা দুটোই হয়তো আপনার না থাকতে পারে। বক্সিং এ চ্যাম্পিয়ান হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী লোকটিকেও একদিন অসহায়ের মত বিছানায় শুয়ে মৃত্যুর অপেক্ষা করতে হয়। যেদিন আপনি নিজে নিজে জন্মাতে পারবেন, সেদিন না হায় অহংকার করবেন।
পৃথিবীতে সবচেয়ে দামি ঘড়ি কেনার সামর্থ্য আপনার থাকতে পারে কিন্তু সেই ঘড়ি যে সময় নির্দেশ করে সে সময়টুকু কেনার মত টাকা আপনার কখনো হবে না। আপনি কি টাকা দিয়ে আপনার ছোটবেলায় ফিরে যেতে পারবেন ? বলতে পারেন কত কোটি টাকা হলে আপনি সেখানে ফিরে যেতে পারবেন ?
টাকা দিয়ে হয়তো রেস্টুরেন্টের সবচেয়ে ভালো খাবার কিনতে পারবেন কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে ?.
এই জায়গার মালিক আমি বলে অহংকার করার আগে একবার ভাবুন আপনি নিজেই তো নিজের না।
হাজার মাইলের যাত্রা পথ একটা মাত্র পদক্ষেপ দিয়ে শুরু হয়। করবো আর কি / হবে আর কি বলে যেসব কাজ ফেলে রেখেছেন তা জীবনেও হবে না।
যদি শুরুটাই করতে না পারেন তবে শেষটা দেখবেন কিভাবে ?
স্রষ্টা কখনো অযোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য আসনটি উপহার দেন না। আরামের ঘুমটা ছাড়ুন, ঘর থেকে বের হোন,। আপনি যত দ্রুত ঘুম থেকে জাগতে পারবেন আপনার দিনটা তত বড় হবে।
ধরুন, আপনি পুকুরের সব চেয়ে বড় বোয়াল মাছটা খেতে চান। তাহলে কি করতে হবে? পুকুর পাড়ে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করবেন ?
Auto Suggestion
স্কুলে যাবার সময় ঘুম ভাঙ্গতো ? অফিসে আসার সময় ঘুম ভাঙ্গে ?
কিন্তু যদি ট্রাভেল করেন, প্লেন মিস করার চান্স থাকলে
লাইফে আপনি আমি কতদুর যাব সেটা নির্ভর করছে আপনি বা আমি আজকে কতদূর যাওয়ার স্বপ্ন দেখছি তার উপর। হেসে খেলে কেউ কখনো কোনো কাজে সাকসেস হয়নি। সাকসেসের রাস্তাটা ঘাম দিয়ে তৈরি। এখানে হতাশারা মাঝে মাঝে উকি দিবে, ব্যর্থতা হাতছানি দিয়ে ডাকতে চাইবে। ব্যর্থতা আপনাকে ঘিরে ধরবে। এসব হতাশা আর ব্যর্থতা রাস্তার মাঝখানে স্পিড ব্রেকারের মত আপনাকে থামিয়ে দিতে চাইবে। একজন দক্ষ ড্রাইভারের ভূমিকা আপনাকে তখনই পালন করতে হবে, যেন একটা স্পীড ব্রেকারও আপনার থেমে যাওয়ার কারণ না হয়।
একজন হতাশাগ্রস্থ ব্যক্তির কোন শত্রুর দরকার হয় না। কারণ সে নিজেই নিজের বড় শত্রু। আপনার ভেতরে জন্ম নেয়া হতাশা আপনাকে কখনো এগোতে দিবে না। আপনাকে ধ্বংস করে দিবে।
একজন দুর্বল মানসিকতার লোক নিজেই নিজের বড় শত্রু। সফল ব্যক্তিগুলো সব সময় পাশের বাড়িতে জন্মায় কেনো ?
আপনিও স্বপ্ন দেখেন কিন্তু আপনার স্বপ্নগুলো কেনো অন্যের ঘরে পূরণ হয় ? কারণ আপনি স্বপ্ন দেখে অ্যাকশানে যান না।
একবার চ্যালেঞ্জটা নিন, জেদটা ঠিক জায়গায় রাখুন।
কে বলতো তুমি পারবা না আর কে বললো তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না এসব ভাবনার সময় কোথায় আপনার ?
স্বপ্ন দেখুন, প্ল্যান করুন, একশানে নামুন
আরেকটু চেষ্টা করলেই কাজটা হয়ে যেত- এটা বলে আফসোস করার চেয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে ফেললেই তো হয়ে যায়। কোনো কাজে ব্যর্থ হওয়ার পর আমার ভাগ্যটাই খারাপ এটা বলার আগে আমি অনন্ত একশবার নিজের দিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করি, আমি কি আসলেই সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করেছিলাম ?
জীবনটা আপনার, আপনার হাত কাটলে রক্ত আপনার বের হবে, ব্যথা আপনি পাবেন। হাত কাটবেন আপনি আর ব্যথা পাবে অন্য কেউ এমনটা কি হবে কখনো ?
স্বপ্ন যদি ভুল করেও একবার দেখে ফেলেন, তবে তা পূরণ করেই ছাড়বেন। প্রয়োজনে স্ট্র্যাটেজি পাল্টাবেন, চিন্তা পাল্টাবেন, পথ পাল্টাবেন; যা যা পাল্টানোর সবই পাল্টাবেন, টার্গেট পাল্টাবেন না।
আপনি কি জানেন আপনি নিজেই নিজের সব থেকে বড় শত্রু ? অবাক হচ্ছেন ? হওয়ারই কথা। কখনো কখনো আপনি আসলেই নিজের ক্ষতি নিজেই বেশি করেন। রেগে যান, নিয়ন্ত্র হারান।
যারা কাজে অজুহাত দিয়ে বেড়ায়, নিজের ব্যথার জন্য অন্যকে দায়ী করে তারা পক্ষান্তরে নিজেরই ক্ষতি করে।
কিছু ড্রিম কিলার ওয়ার্ড আছে যা আপনাকে কখনোই সামনে এগিয়ে যেতে দিবে না।